জ্বর ঠোসা হলে করণীয়

জ্বর ঠোসা হলে করণীয় কি এটা হয়তো অনেকের অজানা রয়েছে। জ্বর ঠোসা হলে আপনি কি করবেন যদি পূর্বে থেকেই জেনে রাখেন তাহলে হয়তো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। কেননা কিছু কিছু সময়ে জ্বর ঠোসা অনেক ভাবনক হয়ে যায়। তাই আপনার আগে থেকেই কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে রাখতে হবে যেন আপনি চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পূর্বে জ্বর ঠোসা কমিয়ে আনতে পারেন। তাই এই পর্বের মাধ্যমে জেনে রাখুন জ্বর ঠোসা হলে করণীয় সম্পর্কে।
জ্বর ঠোসা হলে করণীয়
এই পর্বের মাধ্যমে আজকে আমরা আলোচনা করব জ্বর ঠোসা হলে করণীয় কি এবং জ্বর ঠসা ভালো হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। সাধারণত জ্বর আসলে অথবা জ্বর ভালো হওয়ার পরেও জ্বর ঠোসা বের হয়। এটি বের হওয়ার পর কোন কিছু খাওয়া এবং কথা বলার সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সেই জন্য এই পর্বে জেনে রাখুন জ্বর ঠোসা হলে করণীয় এবং ভালো করার ঘরোয়া কিছু উপায় সম্পর্কে।

সূচিপত্রঃ জ্বর ঠোসা হলে করণীয় কি

  • জ্বর ঠোসা হলে করণীয়
  • জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন
  • জ্বর ঠোসা সারানোর ক্রিম
  • জ্বর ঠোসা সারানোর ঘরোয়া উপায়
  • জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ
  • জ্বর ঠোসার দাগ দূর করার উপায়
  • জ্বর ঠোসার মলম
  • জ্বর ঠোসার কারণ ও প্রতিকার
  • শেষ কথা

জ্বর ঠোসা হলে করণীয়

জ্বর ঠোসা হলে খামখেয়ালী না করে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরের গোটা বিশ্বে যত মানুষ অন্ধ হয়ে যায় তার মধ্যে একটা বড় কারণ হলো জ্বরঠসার ভাইরাসের কারণে। এছাড়াও জ্বর ঠোসা রোগ থেকে যৌনাঙ্গের হারপিস হতে পারে। জ্বর ঠোসা হলে করণীয় গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
  • জ্বর ঠোসা ভালো করার জন্য অ্যান্টিভাইরাল ক্রিম বা মলম ব্যবহার করতে হবে। এই ক্রিম জ্বর ঠোসা দ্রুত ভালো করতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই এই ক্রিম ব্যবহার করার সময় লক্ষ্য রাখবেন ক্রিম দেওয়ার সময় যেন ঘষে ঘষে না দেওয়া হয়। এই ক্রিমটি জ্বর ঠোসাতে আঙ্গুল দিয়ে আস্তে আস্তে আলতো করে লাগাতে হবে। ক্রিম ব্যবহারের পরে সাবান পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধরে নিতে হবে।
  • মধুর ব্যবহারঃ গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে জ্বর ঠোসা ভালো করার জন্য অ্যান্টিভাইরাল ক্রিমের পরিবর্তে মেডিকেল গ্রেডের কানকা মধু ব্যবহার করার মাধ্যমে দেখা গিয়েছে মধু অ্যান্টিভাইরাল ক্রিমের মতোই কার্যকর। বিশুদ্ধ মধু ব্যবহার করে আপনি জ্বর ঠোসা ভালো করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিশুদ্ধ মধুগুলো দিনে ৫ থেকে ৬ বারের মতো ব্যবহার করতে হবে।

জ্বর ঠোসা হলে ব্যথা কমানোর উপায়

  • বরফ এর ব্যবহারঃ জ্বর ঠোসার ওপরে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও বরফের ছোট ছোট টুকরাগুলো চুষে খেলেও উপকারিতা পাবেন। এভাবে আপনি আপনার জ্বর ঠোসার ব্যথা কমাতে পারবেন এবং জ্বালাপোড়া ও চুলকানি দূর করতে পারবেন।
  • ঠান্ডা দিয়ে সেঁক দেওয়াঃ প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ বার ঠান্ডা পানি দিয়ে বা ঠান্ডা কিছু দিয়ে সেক দিতে হবে। একটা পরিষ্কার তেনা অথবা তোয়ালে দিয়ে ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট এর মত জ্বর ঠোসার উপরে দিয়ে রাখতে পারেন এভাবে জ্বালাপোড়া এবং লালচে ভাব দূর হয়ে যাবে।
  • মলমঃ জ্বর ঠোসা ব্যথা কমানোর জন্য লিড ওকেইন জাতীয় জেল অথবা মলম ব্যবহার করতে পারেন।
  • ঔষধঃ যেকোনো ব্যথা, জ্বর অথবা ফোলা কমানোর জন্য প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রফেন খেতে পারেন। শিশুদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
  • পানি শূন্যতা ছেড়ানোঃ জ্বর ঠোসা ব্যথার কারণে অনেকেই খাবার এবং পানি খাওয়া কমিয়ে দিয়ে থাকে। যার ফলে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। তাই জ্বর ঠোসা হলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
  • যে কারণগুলোর জন্য জ্বর ঠোসা হয়ে থাকে সেগুলো এড়িয়ে চলবেন যেমনঃ রোদ, মানসিক চাপ এবং অতিরিক্ত ক্লান্তি।

জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন

জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন ফার্মেসীগুলোতে অনেক ধরনের পাবেন। তবে আজকে আমরা আলোচনা করব জ্বর ঠোসার সব থেকে ভাল মেডিসিন কোনটি সেই সম্পর্কে। জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন হিসেবে নিচের কভার দা কাউন্টার ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে অভারদা কাউন্টার ঔষধ গুলো ফার্মেসি থেকে কেনার পরে অবশ্যই নির্দেশিকা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা। জ্বর ঠোসা চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিভাইরাল ক্রিম যেমন (এসাইক্লোভির) ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
  • ব্যান্ডের নাম ----------------------- কোম্পানির নাম
  • ভাইরাক্স          ----------------------- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
  • ভাইরাক্সি         ----------------------- এস কে এফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
  • অ্যাসেরাক্স      ---------------------- অপসনিন ফার্মা লিমিটেড
  • নো ভাইরাক্স    --------------------- ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড
  • সিমপ্লোভির    --------------------- ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
  • ভাইরুনিল       ---------------------গ্লোব ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড

জ্বর ঠোসা সারানোর ক্রিম

জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন ফার্মেসীগুলোতে অনেক ধরনের পাবেন। তবে আজকে আমরা আলোচনা করব জ্বর ঠোসার সব থেকে ভাল মেডিসিন কোনটি সেই সম্পর্কে। জ্বর ঠোসা সারানোর মেডিসিন হিসেবে নিচের কভার দা কাউন্টার ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে অভারদা কাউন্টার ঔষধ গুলো ফার্মেসি থেকে কেনার পরে অবশ্যই নির্দেশিকা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা। জ্বর ঠোসা চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিভাইরাল ক্রিম যেমন (এসাইক্লোভির) ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

জ্বর ঠোসা সারানোর ঘরোয়া উপায়

জ্বর ঠসা হলে তা নিয়ে অস্থিরতা করাই স্বাভাবিক। যার মূল কারণ জ্বর ঠোসা হলে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় এবং জ্বর ঠোসা স্থানে অনেক যন্ত্রণা হয়ে থাকে। জ্বর ঠোসা আয়তনে অনেক ক্ষুদ্র হলেও তরলে ভরা থাকে। জ্বর ঠোসা সারানোর ঘরোয়া উপায় যদি জেনে রাখেন তাহলে আপনি ঘরে বসে জ্বর ঠোসা রোগ ভালো করতে পারবেন এবং যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন। জ্বর ঠোসা সারানোর ঘরোয়া উপায় নিচে দেওয়া হলঃ-
  • নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেল এর সঙ্গে সুতির কাপড় ভিজিয়ে ক্ষতস্থানে হালকা চেপে ধরে রাখতে হবে। তবে বেশি চাপ দেওয়া যাবে না। ক্ষতস্থানে হালকা চেপে ধরে রেখে প্রতি ঘন্টায় এভাবে ব্যবহার করতে হবে। নারিকেল তেলে রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট এবং ট্রাই গ্লিসারাইড। যা ভাইরাস সংক্রমণ করতে বাধা দেয় এবং ভাইরাসকে মারতে সহায়তা করে ও ঠান্ডা কালশিট দ্রুত অপসারণ করে থাকে।
  • রসুনঃ রসুনের কুয়া গুলো বেটে নিয়ে ছড়াছড়ি ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে। তবে এক্ষেত্রে ভালো ফলাফলের জন্য খালি পেটে রসুন খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে। দিনে তিন থেকে চার বার এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে খুব সহজেই আপনি জ্বর ঠোসা সারাতে পারবেন। রসুনের নির্যাস হারপিস সিম্প্লক্স ভাইরাসের ভিরুসইডল এফেক্টেড ফেলে।
  • আইস কিউবঃ আইচ কিউব নিয়ে জ্বর ঠোসার ফলা স্থানে হালকা করে ধরে রাখতে হবে। তবে খেয়াল রাখবেন স্কেচিং যেন না করা হয়। এই পদ্ধতি দিনে কয়েকবার প্রয়োগ করতে হবে। আইস কিউ ফোলা ভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত ঘা ভালো করতে সাহায্য করে।
  • মধুঃ আঙ্গুলের সাহায্যে মধু ক্ষতস্থানে ৭ থেকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। সারাদিনে দুই থেকে তিনবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। মধু হল অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল প্রপার্টিজ সমৃদ্ধ একটি উপাদান। মধুতে শুধুমাত্র সংক্রামিত কালশিটে নিরাময় করতে পারে এমন কিন্তু নয় ফুলে থাকা ত্বক কেও কমিয়ে দেয়।
  • দুধঃ দুধ দিয়ে কটন ভিজিয়ে নিতে হবে এরপরে জ্বর ঠোসা স্থানে লাগিয়ে রাখতে হবে। দুধে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টি রয়েছে যা সংক্রমণ পরিষ্কার করতে পারে।
  • বরফ এর ব্যবহারঃ জ্বর ঠোসার ওপরে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও বরফের ছোট ছোট টুকরাগুলো চুষে খেলেও উপকারিতা পাবেন। এভাবে আপনি আপনার জ্বর ঠোসার ব্যথা কমাতে পারবেন এবং জ্বালাপোড়া ও চুলকানি দূর করতে পারবেন।
  • ঠান্ডা দিয়ে সেঁক দেওয়াঃ প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ বার ঠান্ডা পানি দিয়ে বা ঠান্ডা কিছু দিয়ে সেক দিতে হবে। একটা পরিষ্কার তেনা অথবা তোয়ালে দিয়ে ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট এর মত জ্বর ঠোসার উপরে দিয়ে রাখতে পারেন এভাবে জ্বালাপোড়া এবং লালচে ভাব দূর হয়ে যাবে।

জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ

জ্বর ঠোসা নিজে থেকে নিরাময় করা সম্ভব যদি আপনি পূর্ব থেকেই জানেন বা জানতে পারেন জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ কি। জ্বর ঠোসা তাহলে নিজে থেকে নিরাময় করা সম্ভব। তবে সম্পূর্ণভাবে ভালো হতে চার সপ্তাহের মতো সময় লাগতে পারে। জ্বর ঠোসা একটি ছোঁয়াচে রোগ। এই রোগটি হার্পিস সিম্প্লেক্স ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ-
  • জ্বর ঠোসা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মুখের লালা অথবা সংস্পর্শে আসলে জ্বর ঠোসা রোগ হতে পারে।
  • জ্বর ঠোসা সংক্রমণ স্থানে স্পর্শ করলে এবং সেই হাত যদি অন্য কারো মুখে স্পর্শ করা যায় তাহলে জ্বর ঠোসা রোগ হতে পারে।
  • জ্বর ঠোসা আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ যদি কারো যোনাজ্ঞের স্পর্শে আসে তাহলে যৌনাংগে ইনফেকশন সরাতে পারে।
কারো শরীরে যদি একবার জ্বর ঠোসা রোগ হয়ে থাকে তাহলে এই রোগটি সারাজীবন তার শরীরে থেকে যায়। বেশিরভাগ সময় ভাইরাস শরীরে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় অবস্থান করে তবে মাঝে মাঝে জেগে উঠতে পারে। যার ফলে বারবার জ্বর ঠোসা রোগ হয়।

জ্বর ঠোসার দাগ দূর করার উপায়

জ্বর ঠোসার দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আপনি যদি আরও ভালোভাবে জানতে চান তাহলে এই পর্বটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। ভাইরাস জেগে ওঠার অন্যতম কারণ হলো আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা। যেমন ঠান্ডা লাগা অথবা ঘন ঘন জ্বর আসা। তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হওয়া বাদেও আরো অনেক কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে ভাইরাস জেগে ওঠে এবং জ্বর ঠোসা রোগ তৈরি হয়। যেমন ধরুন কোন কারনে যদি আপনি অসুস্থ হন এবং খুব ক্লান্ত থাকেন অথবা মানসিক চাপ এবং রোদে গেলে এই রোগ হয়ে থাকে মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময়ে এই রোগ হতে পারে। জ্বর ঠোসার দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে সম্পূর্ণরূপে উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

জ্বর ঠোসার মলম

জ্বর ঠোসার মলম অনেক ধরনের বাজারে পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কোনটি সব থেকে ভাল মলম জানলেন কিভাবে? জ্বর ঠোসার সবথেকে ভালো মলাম সম্পর্কে এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আজকে আলোচনা করব। জ্বর ঠোসার মলম হলঃ-জ্বর ঠোসা ব্যথা কমানোর জন্য লিডোকেইন জাতীয় জেল অথবা মলম ব্যবহার করতে পারেন। এই মলম গুলো জ্বালাপোড়া এবং লাল দূর করতে সহায়তা করবে।

জ্বর ঠোসার কারণ ও প্রতিকার

জ্বর ঠোসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে ইতিপূর্বে আমরা আলোচনা করেছি। আপনি যদি বিস্তারিত সহ জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। আশা করি এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জ্বর ঠোসা কারণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারবেন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাওয়ার ফলে এই রোগ গুলো বেশি হয়ে থাকে। যেমন কেউ যদি গর্ভবতী নারী থাকে অথবা ডায়াবেটিক্স বা ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তি যদি এমন রোগ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন এবং দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। আবার এই রোগটি যদি কারো চোখের কাছাকাছি স্থানে অথবা অনেকখানে জায়গা জুড়ে হয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ দ্রুত নিতে হবে।

শেষ কথা

উপরের আলোচনা অনুযায়ী আপনি নিশ্চয়ই জ্বর ঠোসা ভালো করার ১০ টি উপায় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। তবে আপনার যদি জ্বর ঠোসা স্থানে খুব বেশি ব্যাথা হয় এবং খাওয়া দাওয়া করতে সমস্যা হয়ে থাকে তবে যতটা সম্ভব দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। আপনার যদি এই পর্বের মাধ্যমে উপকার হয়ে থাকে তবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের শেয়ার করার মাধ্যমে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেবেন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url