মাসিক বন্ধ হলে কি করতে হবে

অবিবাহিত মেয়েদের হঠাৎ করেই মাসিক হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। এমনটা অবস্থায় অনেকেই চিন্তায় পড়ে যায়। কিন্তু অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি হতে পারে এটা কি জানেন? এই পর্বের মাধ্যমে আজকে জানতে পারবেন অবিবাহিত মেয়েদের হঠাৎ করে কেন মাসিক বন্ধ হয়ে যায় তার ৮ টি কারণ সম্পর্কে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর নিয়মিত মাসিক চক্র হলো 28 থেকে 35 দিন। ১২ থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এটা খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া।
অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ
নিয়মিত মাসিক হওয়া সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। শরীরের যেকোনো জটিলতায় এটি অনিয়মিত হতে পারে। তবে অবশ্যই শারীরিক কোন সমস্যা তৈরি হয়েছে। এক্ষেত্রে অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করা উচিত। কারণ এটি নারীর জীবনের একটি অংশ একে কোনভাবেই অবহেলা করা উচিত নয়।

সূচিপত্রঃ অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ

  • অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ
  • দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ
  • দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
  • পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ
  • তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ
  • কতদিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়
  • ঘন ঘন মাসিক হওয়ার কারণ কি
  • অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ - শেষ কথা

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ

একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঠিক সময়ে পিরিয়ড বা মাসিক হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নিয়মিত মাসিক হতে হতেই যদি হুট করে পরবর্তী মাসে তারিখ অনুযায়ী পিরিয়ড বা মাসিক বন্ধ হয়ে যায় বা না হয় তাহলে কি পড়বেন? প্রথমে আপনাকে জানতে হবে অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি। অবিবাহিত মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ হলোঃ-

গর্ভাবস্থা

আপনার মাসিক চক্র যদি স্বাভাবিক বা নিয়মিত না হয় তবে প্রথমেই যে টেস্টি করতে হবে সেটি হল আপনি কিনা।

থাইরয়েড

যে সমস্ত মেয়েদের থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিজম বা হাইপারইরয়েডিজম উভয়ই এর কারণ হতে পারে।

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম

যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম অর্থাৎ হরমোন ওঠানামার অসুখ রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মানসিক চাপ

বেশিরভাগ মহিলাদের মাসিক চক্র পিছিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মানসিক চাপ। সাংসারিক বা কর্মক্ষেত্রে নানান চাপ এবং অস্থিরতা, অনিদ্রা ইত্যাদি কারণ হতে পারে।

মাত্রাতিরিক্ত ব্যায়াম

শরীরকে সুস্থ রাখতে কে না চাই সেজন্য অনেকেই ব্যায়াম করে থাকে। তবে যারা অত্যাধিক পরিমাণ ব্যায়াম করে থাকে তাদের প্রয়োজনের তুলনায় স্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যায় যায়। যার ফলে মাসিক চক্রে ব্যাঘাত সৃষ্টি হতে পারে।

দৈহিক স্থলতা

যাদের বয়সের তুলনায় অধিক পরিমাণ স্থূলতা বেড়ে যায় তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও আরো অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ডিম্বাশয় ত্রুটি বা সিস্ট

যদি আপনার ডিম্বাশয়ের কোনো রকম ত্রুটি বা সিস্ট তৈরি হয় তবে সেক্ষেত্রে মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

কম শারীরিক ওজন

যে সমস্ত মহিলাদের শারীরিক ওজন একেবারেই কম তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।

হরমোনাল বার্থ কন্ট্রোল

যে সমস্ত মহিলাগণ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন যেমন-প্যাচ, পিল ইঞ্জেকশন ইত্যাদি তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড হওয়াটা স্বাভাবিক।

অন্যান্য শারীরিক সমস্যা

ঠান্ডা ও সর্দি জনিত সমস্যা, ইনফেকশন ও মন নিউক্লিওসিস এর সমস্যা পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে।

উপরোক্ত কারণগুলো ছাড়াও আরো যে সমস্ত কারণ হঠাৎ মাসিক বন্ধ হওয়ার পেছনে রয়েছে এগুলো হল অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তক্ষরণের ফলে মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া। মানসিক রোগ, মস্তিষ্কের টিউমার বা অতিরিক্ত পরিমাণ নেশাদব্য গঠন গ্রহণ বা জরায়ুর গঠনের পরিবর্তন আসা ইত্যাদি কারণ হতে পারে।

দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ

দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ অনেকগুলো থাকতে পারে। তাই আপনাকে এর সঠিক কারণগুলো বের করে সতর্ক থাকতে হবে। বিভিন্ন কারণে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে পিরিয়ড বা মাসিক না হলে কিন্তু চিন্তা করার কারণ নেই। পিরিয়ড বা মাসিক না হলে শুধু যে গর্ভবতী হবে এমন কিন্তু নয়। শরীরের বিভিন্ন রোগের কারণেও দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ হতে পারে। দুই মাস পিরিয়ড না হওয়ার কারণ হলোঃ-

গর্ভাবস্থা

আপনার মাসিক চক্র যদি স্বাভাবিক বা নিয়মিত না হয় তবে প্রথমেই যে টেস্টি করতে হবে সেটি হল আপনি কিনা।

থাইরয়েড

যে সমস্ত মেয়েদের থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিজম বা হাইপারইরয়েডিজম উভয়ই এর কারণ হতে পারে।

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম

যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম অর্থাৎ হরমোন ওঠানামার অসুখ রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মানসিক চাপ

বেশিরভাগ মহিলাদের মাসিক চক্র পিছিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মানসিক চাপ। সাংসারিক বা কর্মক্ষেত্রে নানান চাপ এবং অস্থিরতা, অনিদ্রা ইত্যাদি কারণ হতে পারে।

মাত্রাতিরিক্ত ব্যায়াম

শরীরকে সুস্থ রাখতে কে না চাই সেজন্য অনেকেই ব্যায়াম করে থাকে। তবে যারা অত্যাধিক পরিমাণ ব্যায়াম করে থাকে তাদের প্রয়োজনের তুলনায় স্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যায় যায়। যার ফলে মাসিক চক্রে ব্যাঘাত সৃষ্টি হতে পারে।

দৈহিক স্থূলতা

যাদের বয়সের তুলনায় অধিক পরিমাণ স্থূলতা বেড়ে যায় তাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও আরো অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ডিম্বাশয় ত্রুটি বা সিস্ট

যদি আপনার ডিম্বাশয়ের কোনো রকম ত্রুটি বা সিস্ট তৈরি হয় তবে সেক্ষেত্রে মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

কম শারীরিক ওজন

যে সমস্ত মহিলাদের শারীরিক ওজন একেবারেই কম তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।

হরমোনাল বার্থ কন্ট্রোল

যে সমস্ত মহিলাগণ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন যেমন-প্যাচ, পিল ইঞ্জেকশন ইত্যাদি তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড হওয়াটা স্বাভাবিক।

অন্যান্য শারীরিক সমস্যা

ঠান্ডা ও সর্দি জনিত সমস্যা, ইনফেকশন ও মন নিউক্লিওসিস এর সমস্যা পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে।

দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়

দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে যদি সঠিক ধারণা নিতে চান তবে এই পর্বটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। কেননা এই পর্বের মাধ্যমে আলোচনা করা হবে দ্রুত কিভাবে মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ করা যায় সেই সম্পর্কে। দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো। ঋতুস্রাব দুটো নিয়ে আসার কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে । যেগুলো আমাদের ঘরে খুব সহজেই পাওয়া যায়। যাদের মাসিক দেরিতে আসে তারা এই উপায়গুলো ব্যবহার করতে পারেন।এগুলো হল-
  • কমলালেবু, টমেটো, লেবু, কিবি ফল, পাকলে ও ব্রকলি বেশি বেশি খাওয়া। এছাড়াও
  • প্যাকেটে বা বোতলে হালকা গরম জল নিয়ে প্রতিদিন 10 থেকে 15 মিনিট যাবত তল পেটে চেক দিন।
উক্ত ঘরোয়া উপায় গুলো আপনার মাসিক দূর করতে সাহায্য করবে এবং খুবই কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যাবে আশা করা যায়।

পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

যাদের নিয়মিত মাসিক চক্র চলে তাদের ক্ষেত্রে হঠাৎ করে যদি মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যায় তবে সেটাকে গুরুত্বসহকারে দেখতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণগুলো হলো-
  • যারা অবিবাহিত রয়েছেন তাদের গর্ভবতী না হয়েও বুকে দুধ আশা
  • মাথা ব্যথা
  • দৃষ্টি শক্তি কমে যায়
  • শরীরের বিভিন্ন অংশে ছেলেদের মতো লোম গজানো
  • শরীরের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হওয়া
  • রাতে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
  • ঘুমের অসুবিধা 
  • মানসিক অস্থিরতা
  • যোনিপথের শুষ্কতা ইত্যাদি কারণগুলো মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপসর্গ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ

তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ অনেকগুলো রয়েছে সেগুলো আপনাকে প্রথমত জানতে হবে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর নিয়মিত মাসিক চক্র হলো 28 থেকে 35 দিন। ১২ থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এটা খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নিয়মিত মাসিক হওয়া সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। শরীরের যেকোনো জটিলতায় এটি অনিয়মিত হতে পারে। তবে অবশ্যই শারীরিক কোন সমস্যা তৈরি হয়েছে। এক্ষেত্রে অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করা উচিত। কারণ এটি নারীর জীবনের একটি অংশ একে কোনভাবেই অবহেলা করা উচিত নয়। তবে উপরে আমরা তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার অনেকগুলো কারণ সম্পর্কে আলোচনা করেছি। উপরোক্ত সমস্যাগুলো ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে চিকিৎসা নিলে আপনার মাসিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

কতদিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়

আমাদের কাছে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে কতদিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়? সেই উত্তর পেয়ে যাবেন এই পর্বের মাধ্যমে। মাসিক চক্র একজন মহিলার জীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরি এবং অখন্ড একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি একজন মেয়ের প্রজনন ক্ষমতা সাথে জড়িত রয়েছে। স্বাভাবিকভাবে মেয়েদের মাসিক চক্র 28 থেকে 35 দিন ধরা হয়ে থাকে। একেকজনের জন্য একেক চক্র রয়েছে। সাধারণভাবে বলতে গেলে আপনার পিরিয়ডের প্রথম দিন থেকে ১১ থেকে ১৪ তম দিন গর্ভবতী হওয়ার আদর্শ সময়ে। যদি আপনার নিয়মিত মাসিক চক্র যে দিনে হয় সেদিন অতিবাহিত হয়ে আরো একসপ্তাহ অতিবাহিত হয়ে যায় ক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে গর্ভবতী হয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে পারেন।

ঘন ঘন মাসিক হওয়ার কারণ কি

ঘন ঘন মাসিক হওয়ার কারণ কি অনেকের হয়তো অজানা রয়েছে। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে বা বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা থাকার কারণে ঘন ঘন মাসিক হতে পারে। তবে ঘন ঘন মাসিক হলে দুশ্চিন্তা করার তেমন কোন প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র সঠিক চিকিৎসা এবং ওষুধ সেবনের ফলে এটা দূর করা সম্ভব। ঘন ঘন মাসিক হওয়ার কারণ কি রয়েছে আরও এই পর্বের মাধ্যমে বিস্তারিত চলুন জেনে নেওয়া যাক।

হরমোন জনিত সমস্যা

যাদের হরমোন জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের দীর্ঘদিন যাবত মাসিক চক্র চলতে পারে। ইষ্টোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের অস্বাভাবিকতার কারণে এ ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

জরায়ুতে সিস্ট

জরায়ুতে যদি ছোট ছোট সিস্ট বা পানি থলি সৃষ্টি তৈরি হয়ে থাকে তাহলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ইউটেরাস ফাইব্রয়েড

যদি ইউটেরাস এর অভ্যন্তরে ফাইব্রয়েড বা পলিপ তৈরি হয়ে থাকে তবে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে

জরায়ুতে টিউমার

জরায়ুতে কোন প্রকার টিউমার সৃষ্টি হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। অন্যতম প্রধান লক্ষণ হল অনিয়ন্তিত মাসিক চক্র।
নন হরমোনাল ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইস
শরীরের অভ্যন্তরে নন হরমোনাল ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইস প্রবেশ করালে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গর্ভপাত

অনেক সময় গর্ভপাতের পরে হেবি ব্লিডিং হতে শুরু করে। এ ক্ষেত্রে জরুরি বিভাগে রোগীকে ভর্তি করাতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ - শেষ কথা

উপরের আলোচনা অনুযায়ী এতক্ষণে আপনি নিশ্চয়ই অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই পর্ব থেকে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই আপনার বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেবেন। আপনার যদি এই পর্বে কোন মন্তব্য বা জানার কিছু থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url